রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

সেতু বন্ধন


স্কুলের সঙ্গে ‘সেতুবন্ধন’ শুরু করল মাকাউট
 
সেতুবন্ধনে স্কুলের প্রধান ও প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করছেন মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক (ড.) সৈকত মৈত্র মহাশয়  
 একটি চারা গাছই পরবর্তীকালে সুবিশাল মহীরুহে পরিণত হয়। তার জন্য প্রস্তুতি নিতে হয় ছোট্ট থেকেই। একই ভাবে আমাদের সমাজের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে হলে ছাত্রছাত্রীদের ছোট বয়স থেকেই সঠিক ভাবে গড়ে তুলতে হয়। আর এই মহান কাজই  করে থাকেন স্কুলের শিক্ষকেরা। তাই স্কুলের শিক্ষকদের দূরে সরিয়ে রেখে উচ্চ শিক্ষায় ছাত্রছাত্রীদের প্রকৃত উন্নতি সাধন সম্ভব নয়, এমনটাই মনে করেন পশ্চিমবঙ্গের মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাকাউট) মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক (.) সৈকত মৈত্র মহাশয়। সে কারণেই স্কুলের সঙ্গে 'সেতুবন্ধন' করতে উদ্যোগী হয়েছে মাকাউট। 

প্রযুক্তির সার্বিক উন্নতিতে মাকাউট কী ভূমিকা গ্রহণ করেছে তার সবিস্তারে বর্ণনা করছেন সহ রেজিস্ট্রার মাননীয় অনুপ মুখোপাধ্যায়  

স্কুলের শিক্ষকদের প্রযুক্তির আগামী ভবিষ্যৎ এবং কী ভাবে এই গোটা প্রক্রিয়ার সঙ্গে  ছাত্রছাত্রীদের যুক্ত করে প্রকৃত উন্নতি সাধন সম্ভব সেটা নিয়ে আলোচনার তাগিদেই গত ১৯ ফেব্রূয়ারি মাকাউটের হরিণঘাটা ক্যাম্পাসে সেতুবন্ধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল মাকাউট। সেখানে বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন মাননীয় উপাচার্য সৈকত মৈত্র মহাশয়। উত্তর দেন তাঁদের বিভিন্ন প্রশ্নের। সকলের সহযোগিতায় সর্বাঙ্গ সুন্দর হয়ে ওঠে সেতুবন্ধন অনুষ্ঠান।
এক স্কুলের শিক্ষিকার হাতে চারা গাছ তুলে দিচ্ছেন অধ্যাপক শিবময় দাসগুপ্ত 

এ দিনের অনুষ্ঠান এর প্রথমেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রযুক্তিকে আরও কী কী  ভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় তার রূপরেখা তুলে ধরেন মাকাউটের সহ নিবন্ধক অনুপ কুমার মুখোপাধ্যায়। প্রজেক্টারের মাধ্যমে গোটা বিষয়টি তিনি তুলে ধরেন স্কুলের ওই শিক্ষকদের সামনে। এর পরে একে একে বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধানেরা মঞ্চে আসেন। তাঁরা যেভাবে সমাজের চারা গাছকে লালন পালন করছেন সে কথা মাথায় রেখে একই ভাবে প্রতিটি স্কুলের প্রতিনিধিদের গাছের চারা উপহার দেওয়া হয়।      

মাকাউটের কয়েকজন বিশিষ্ট অধ্যাপক মন্ডলী











সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

সেতু বন্ধন’




‘সেতু বন্ধন’




স্কুলের গন্ডি পার করে বৃহত্তর ক্ষেত্রে প্রবেশ করেন ছাত্রছাত্রীরা। তাই আগে থেকে সেই বৃহত্তর ক্ষেত্রের সম্বন্ধে জ্ঞান থাকলে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। সে কারণে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে নিরন্তর যোগাযোগ রাখে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাকাউট), পশ্চিমবঙ্গ। আগামী দিনে প্রযুক্তির উত্তোরণ এর গতির সঙ্গে পাল্লা দিতে নতুন নতুন কোর্সের আবির্ভাব করেছে মাকাউট। তাই পড়ুয়াদের স্বার্থে স্কুলের সঙ্গে সম্পর্ক আরও নিবিড় করার প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। যে কারণে স্কুলের সঙ্গে জ্ঞান, প্রযুক্তি ও তথ্য আদান প্রদানে সেতু নির্মাণ করছে মাকাউট।




তাই, আগামী ১৯ ফেব্রূয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের হরিণঘাটা ক্যাম্পাসে আয়োজিত হচ্ছে 'সেতু বন্ধন' অনুষ্ঠান। ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যমের স্কুলের এবং হাই মাদ্রসার প্রধান শিক্ষকেরা যোগ দিচ্ছেন এই সেতু বন্ধন অনুষ্ঠানে। যেখানে মাকাউটের সম্মানীয় উপাচার্য মহাশয় অধ্যাপক (ড.) সৈকত মৈত্র সরাসরি কথা বলবেন ওই সমস্ত শিক্ষকের সঙ্গে। উপস্থিত থাকবেন মাকাউটের বিভিন্ন বিভাগের  প্রধানেরা। নয়া ডিজিটাল প্রযুক্তি নিয়ে নিয়ে আলোচনা হবে ওই সেতু বন্ধনের সভায়। সেতু বন্ধন দিয়ে শুরু হচ্ছে স্কুলের সঙ্গে মাকাউটের নিবিড় সম্পর্ক। সারা বছর ধরেই চলতে থাকবে স্কুল কানেক্ট সহ  আরও  নানা অনুষ্ঠান।

শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

কলকাতা বইমেলায় মাকাউট, প্রদর্শিত হয় প্রযুক্তির কেরামতি


কলকাতা বইমেলায় মাকাউট




প্রদর্শিত হয় প্রযুক্তির কেরামতি 




বইমেলায় মাকাউটের স্টলের উদ্বোধন করছেন মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক (ড.) সৈকত মৈত্র 







তথ্যকে হাতের কাছে পৌঁছে দিতে, কেরিয়ার গড়তে এবং প্রযুক্তির সঙ্গে সম্পর্ক নিবিড় করে ছাত্রছাত্রীদের আগামী দিনের দিশা দেখতে ৪৪ তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় হাজির হয়েছিল মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাকাউট) .

বিশিষ্টজনদের সঙ্গে আলাপচারিতায় উপাচার্য 






মাকাউটের মাননীয় উপাচার্য 
অধ্যাপক (.) সৈকত মৈত্র মহাশয়-এর পরামর্শ মত ২৯৪ নম্বর স্টলে মাকাউটের বিভিন্ন অধ্যাপক এবং বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত থেকে প্রযুক্তিগত বিভিন্ন কোর্সের ভবিষ্যৎ এবং চাকরির সম্ভাবনা, পাশাপাশি কিভাবে শিল্পোদ্যোগী হওয়া যায় তারও পথ বাতলে দেন তাঁরা। তবে সব থেকে বড় আকর্ষণীয় বিষয় কার্যত মাটিতে পা রেখে কী ভাবে প্রযুক্তির সাহায্যে এক মুহূর্তে হাজার ফুট ওপর থেকে কোনো শহরকে দেখা যায়. অর্থাৎ কলকাতা বইমেলায় দাঁড়িয়েই বোঝা যাবে যেন হাজার ফুট উচ্চতার উঠে গিয়েছে।

রোবোটিক্সের প্রদর্শনী 

ড্রোন টেকনোলজির বিষয়ে বুঝছেন আগ্রহীরা 

এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তির নাম আর / ভি আর।  এই প্রযুক্তির সাহায্যে পুরো ভিস্যুয়ালটাই পরিবর্তন করে দেওয়া যায়। শুধুমাত্র চোখে একটি লেন্স পরলেই মনে হবে কয়েকশো ফুট উচ্চতার মানে প্রায় তিনশো তলা ওপরের কোনো একটি আবাসনে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব হয়েছে। সেখান থেকে দেখা যাচ্ছে নিচের গোটা শহরকে।  এর পাশেই ছিল ড্রোন প্রযুক্তির প্রদর্শনী। কী ভাবে ড্রোন তৈরী হয়, ড্রোনকে কী ভাবে চালাতে হয় এবং কী  কাজে লাগে সেগুলি সবই বিস্তারিত বলা হয়েছে ওই স্টল থেকেই। পাশাপাশি ছিল রোবট টেকনোলজি। হাতে কলমে শেখানো হয় সেই সমস্ত প্রযুক্তির কেরামতিও।

মাননীয় উপাচার্য এবং মাননীয় রেজিস্ট্রার  মহাশয় 

মাননীয় উপাচার্যের সঙ্গে বিশিষ্ট চিকিৎসক শঙ্করকুমার নাথ 


মাকাউটের স্টলে উৎসুক জনতার ভিড় 

এমনকি মাকাউটের স্টলে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক (.) সৈকত মৈত্র মহাশয় স্বয়ং। তিনি নিজেও বিভিন্ন ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। পরামর্শ দিয়েছেন কী ভাবে আগামী দিনে প্রযুক্তির আরও উন্নতি করা যায়। ওই পরামর্শ নিতে এবং প্রযুক্তিকে নিজের হাতে পরখ করে নিতে প্রতিদিন ভিড় উপচে পড়েছিল মাকাউটের স্টলে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় সকলের জন্য কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল মাকাউট। সকলের সক্রিয় সহযোগিতায় তা দারুণ ভাবে সফল হয়েছে। এক কথায় বলা যায় সার্বিক ভাবে প্রযুক্তির সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক নিবিড় করতে সফল হয়েছে মাকাউট।


এই স্টলে এসেছিলেন বিভিন্ন মিডিয়ার বন্ধুরাও। বর্তমান পত্রিকায় বিস্তারিত ভাবে এই মাকাউটের এই উদ্যোগের সম্পর্কে  খবর প্রকাশিত হয়েছে। মাননীয় উপাচার্য সব সময়ই চেয়েছেন যে ছাত্রছাত্রীদের এবং তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে মাকাউটের সম্পর্ক যেন মধুর কাছের হয়।  কলকাতা বইমেলায় সেই উদেশ্য ভীষণভাবে সফল হয়েছে। 



সকলে। ...................................

বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৯

একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের নিয়ে বিতর্ক সভা, ক্যুইজ প্রতিযোগীতা, অঙ্কন, পোস্টার লিখন সহ বিভিন্ন প্রতিযোগীতা

মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাকাউট), পশ্চিমবঙ্গ-র মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্রের উদ্যোগে রাজ্যের স্কুল পড়ুয়াদের সার্বিক উন্নয়নে এ বার যুক্ত হচ্ছে মাকাউট। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের নিয়ে বিতর্ক সভা, ক্যুইজ প্রতিযোগীতা, অঙ্কন, পোস্টার লিখন সহ বিভিন্ন প্রতিযোগীতা মূলক কাজ শুরু হচ্ছে এই নভেম্বর থেকে।
প্রাথমিক ভাবে স্থির হয়েছে, মাকাউটের বিশেষজ্ঞ দল বিভিন্ন স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সংশ্লিষ্ট স্কুলেই এই সমস্ত শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান করবেন। সেখানে  পড়ুয়াদের বিশেষ শংসাপত্র দেওয়া হবে।একই ভাবে সম্মানিত করা হবে ওই স্কুলকেও।

কেন এই উদ্যোগ?
মূলত স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যে প্রতিযোগীতা মূলক মনোভাব বৃদ্ধি এবং পাঠ্যপুস্তক গন্ডি পার করে বাইরের জগতের সম্যক ধারণা তৈরি করতে এই উদ্যোগ। মাননীয় উপাচার্য মনে করেন এই রাজ্যের পড়ুয়াদের মধ্যে সমস্ত রকমের উদ্ভাবনী ক্ষমতা রয়েছে। সেগুলির বিকাশ হতে শুধু মঞ্চ দরকার। স্কুল কর্তৃপক্ষ যে ভাবে পড়ুয়াদের নানা কাজে উৎসাহ দেন তার পাশাপাশি মাকাউট অংশ নিলে পড়ুয়াদের আরও উন্নতি হবে বলেই আশা। তাই নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে নতুন এই কার্যকলাপ। যা চলবে গোটা বছর ধরেই।

বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৯

স্থানীয় প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে গোটা রাজ্য জুড়ে প্রযুক্তি ও ম্যানেজমেন্ট কোর্স প্রচার শুরু করছে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এ বার আর একা নয়। স্থানীয় প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে গোটা রাজ্য জুড়ে প্রযুক্তি ও ম্যানেজমেন্ট কোর্স প্রচার শুরু করছে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্রর উদ‍্যোগে প্রযুক্তির নানা কোর্স ও তার সুফল গুলি এবার পৌঁছে যাবে সাধারণ মানুষের ঘরের অন্দরে। জীবনের আগামী দিনকে শক্ত ভিতের ওপর প্রতিষ্ঠা করতে বদ্ধপরিকর বিশ্ববিদ্যালয়।
ইতিমধ্যে হাওড়া পুরসভা ও বজবজ পৌরসভার সঙ্গে প্রাথমিক কথা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু জানা দরকার কেন এই উদ্যোগ?
কয়েক মাস আগে থেকেই রাজ‍্যের বিভিন্ন স্কুলে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের সচেতন করার কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের মধ্যে এই বিষয়ে সচেতনতার খামতি থেকে যাচ্ছিল। সেই ঘাটতি পূরণ করতে এ বার স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে এই কাজ শুরু হচ্ছে।

কী ভাবে চলবে এই সচেতনতা শিবির?
স্থানীয় প্রশাসন এই শিবিরের দিন ও স্থান ঠিক করবে। সেখানে থাকবেন স্থানীয় সাধারণ মানুষ, পড়ুয়া ও তাদের অভিভাবকরা। মাকাউটের বিশেষজ্ঞরা সেখানে প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে বলবেন। উত্তর দেবেন প্রশ্নের।

সমাজ ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং সেক্ষেত্রে অপরিহার্য হয়ে উঠছে প্রযুক্তি। তাই যুব সমাজ ও সাধারণ মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণ খুবই জরুরী। সে কারণে উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র প্রযুক্তিকে শুধু পঠনপাঠনে সীমাবদ্ধ না রেখে সকলের সঙ্গে একাত্ম করতে চাইছেন। যত বেশি পড়ুয়া প্রযুক্তির সঙ্গে এক হবে ততই প্রযুক্তির আরও দ্রুত উন্নতি হবে।
মাকাউটের আশা, স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় এ রাজ‍্যের সর্বত্র প্রযুক্তির  সক্রিয়ভাবে প্রসার ঘটানো যাবে।

ঘরে বসেই অংশ নাও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন লাইভ সঙ্গীত প্রতিযোগিতায়

  অনলাইন লাইভ সঙ্গীত প্রতিযোগিতা, ২০২৩     ব্যবস্থাপনায় : ম্যাকাউট আউটরিচ বিভাগ      মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যা...