এক সূত্রে গাঁথা শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের প্রতি তৃপ্ত উপাচার্য

এক
সূত্রে
গাঁথা
শিক্ষক
ও
শিক্ষাকর্মীরা
যেভাবে
সঙ্কটের
সময়ে
কাজ
করছেন
সেটা
আমার
কাছে
বড়
পাওনা।
গত
মঙ্গলবার
১৪
জুলাই
'সরাসরি
উপাচার্য'
শীর্ষক
অনলাইন
এক
অনুষ্ঠানে
এভাবেই
মৌলানা
আবুল
কালাম
আজাদ
প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষক
ও
শিক্ষাকর্মীদের
প্রতি
সন্তোষ
প্রকাশ
করলেন
মাননীয়
উপাচার্য
সৈকত
মৈত্র
মহাশয়।
উপাচার্য সৈকত মৈত্র মহাশয়
বাংলা
ওয়ার্ল্ডওয়াইডের
ব্যবস্থাপনায়
ওই
দিনের
আলোচনার
শুরুতেই
কোভিড
-১৯
এর
সময়ে
ম্যাকাউটের
ভূমিকা
নিয়ে
কিছু
কথা
বলার
জন্য
উপাচার্য
মহাশয়কে
আবেদন
করেন
সঞ্চালক
বরিষ্ঠ
সাংবাদিক
তথা
কলকাতা
প্রেসক্লাবের
সভাপতি
স্নেহাশিস
শূর। তখনই,
উপাচার্য
জানান,
গত
মার্চ
মাসে
যখন
লকডাউন
সেভাবে
শুরু
হয়নি
তখন
থেকেই
ম্যাকাউটের
পক্ষ
থেকে
স্যানিটাইজার
প্রস্তুত
শুরু
করা
হয়েছিল। সে
সময়
বাজারে
সেটা
অমিল
ছিল,
এবং
মানের
দিক
থেকেও
ভাল
স্যানিটাইজার
পাওয়া
যাচ্ছিল
না।
সেই
সঙ্কটের
সময়ে
ম্যাকাউট
বিনামূল্যে
স্যানিটাইজার
তৈরী
করে।
বিশ্বস্বাস্থ্য
সংস্থা
(হু)
এর
নিয়ম
মেনে
উপাচার্য
'ফর্মুলা'
ঠিক
করে
নিজেও
কাজে
হাত
লাগান,
কিন্তু
কর্মচারিরা
যেভাবে
সাহায্য
করেছেন
তাতে
তৃপ্ত
উপাচার্য
মহাশয়।
মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
তিনি
জানান,
অনেকে
এ
রকম
আছেন
যাঁরা
এসব
কাজ
কোনও
দিন
করেননি।
কিন্তু
তাঁদের
প্রশিক্ষণ
দেওয়া
হয়েছে
এবং
তাঁরা
সুন্দরভাবে
সমস্ত
কাজ
করেছেন,
সমস্ত
নিয়ম
মেনে
স্যানিটাইজার
তৈরী
করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের
সহ
নিবন্ধক
অনুপ
কুমার
মুখোপাধ্যায়ের
পরিচালনায়
স্যানিটাইজার
তৈরী
এবং
আশপাশের
গোটা
গ্রাম,
কলকাতা,
গোসাবা
বিভিন্ন
ক্ষেত্রে
সেগুলি
বিতরণ
করা
হয়েছে।
কমিউনিটি
কিচেন
প্রস্তুত
করে
সেখানে
খাবার
তৈরী
করে
গরিব
মানুষের
হাতে
তুলে
দেওয়া
হয়েছে।
শিক্ষকরা
সুন্দর
ভাবে
নিজেদের
কাজ
ও
ক্লাস
করেছেন।
তিনি
বলেন,
"একসূত্রে
গাঁথা
ম্যাকাউটের
শিক্ষক
ও
শিক্ষাকর্মীরা
যেভাবে
সঙ্কটের
সময়ে
কাজ
করেছেন
সেটা
আমার
কাছে
অনেক
বড়
পাওনা।"
তবে
একইভাবে
খোদ
উপাচার্যের
থেকে
এমন
মন্তব্য
শিক্ষক
ও
শিক্ষাকর্মীদের
কাছেও
যে
বড়
পাওনা
সেটা
আর
বলার
অপেক্ষা
রাখে
না।
ম্যাকাউটের বিষয়ে বিস্তারিত
জানার জন্য ক্লিক করুন
ধন্যবাদ