সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৩

ঘরে বসেই অংশ নাও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন লাইভ সঙ্গীত প্রতিযোগিতায়

 অনলাইন লাইভ সঙ্গীত প্রতিযোগিতা, ২০২৩

  ব্যবস্থাপনায় : ম্যাকাউট আউটরিচ বিভাগ  




 

মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পশ্চিমবঙ্গের , আউটরিচ ডিভিশনের ব্যবস্থাপনায় শুরু হতে চলেছে এক অনলাইন লাইভ সংগীত প্রতিযোগিতা

 

দুটি ভাগে বিভক্ত এই প্রতিযোগিতায় গ্রহণীয় সংগীতের তালিকায় থাকছে, রবীন্দ্র সংগীত , নজরুল গীতি, দ্বিজেন্দ্র গীতি ,রজনীকান্ত অতুল প্রসাদের গান সহ যে কোনো মার্জিত রুচির বাংলা, হিন্দি রাগ প্রধান গান

 

নাম পাঠানোর লিংক ---

 

https://forms.gle/TruDiATKkmyHJRw49

 



এটি কেবলমাত্র ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সীমিত


প্রত্যেকের জুম একাউন্ট থাকা বাধ্যতামূলক ....

 

প্রথম বিভাগটি একাদশ দ্বাদশ মানসম্পন্ন শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য


অপর বিভাগটি স্নাতক স্নাতকোত্তর ছাত্রছাত্রীদের জন্য সীমিত।

 

অনলাইনে প্রতিযোগিতার প্রবেশপত্র পূরণ করার সময় প্রতিযোগী যে গানটি গাইতে ইচ্ছুক, সেই গানের প্রথম লাইনটি , আসল গায়কের নাম সহ প্রতিযোগীকে লিখে পাঠাতে হবে।

এর জন্য কোনও প্রবেশ মূল্য নেই…

দুটি বিভাগের ক্ষেত্রেই প্রথম ৫০ জনের নাম গ্রহণ করা হবে

 

নাম পাঠানোর শেষ তারিখ নভেম্বর ৫, ২০২৩ 


সঙ্গীত পরিবেশনের জন্য প্রত্যেক প্রতিযোগী সর্বোচ্চ ৩ মিনিট করে সময় পাবে।  

যন্ত্রানুষঙ্গে আপত্তি নেই। .


প্রতিযোগিতাটি শুরুর সম্ভাব্য সময় - নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ, ২০২৩

 

ম্যাকাউট - এর ইউ টিউব চ্যানেলে অনুষ্ঠান লাইভ দেখা যাবে

 


যোগাযোগ : ৮১৫৮৮৬১৬১০





ধন্যবাদ 

 

বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই, ২০২৩

বায়োলজিকাল ডেটার কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না। কিন্তু বিভিন্ন ল্যাবে সেই ডেটা পুনর্মূল্যায়ন করতে গিয়ে পৃথক পৃথক ফল মিলছে। সমস্যা মেটাতে উদ্যোগী ম্যাকাউটের বায়োইনফর্মেটিক্স বিভাগ, ওয়েবিনার আগস্ট ৫, ২০২৩



বায়োলজিকাল ডেটার কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না।  কিন্তু বিভিন্ন ল্যাবে সেই ডেটা পুনর্মূল্যায়ন  করতে গিয়ে পৃথক পৃথক ফল মিলছে।  সমস্যা মেটাতে উদ্যোগী ম্যাকাউটের 

বায়োইনফর্মেটিক্স বিভাগ





 বায়োলজিকাল ডেটার কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না।  কিন্তু বিভিন্ন ল্যাবে সেই ডেটা পুনর্মূল্যায়ন  করতে গিয়ে পৃথক পৃথক ফল মিলছে।  আর তাতেই বাড়ছে সমস্যা। 

এবারে এই সমস্যা নিরসনে উদ্যোগী হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োইনফর্মেটিক্স বিভাগ।

 বিভাগের অধ্যাপক চিত্তব্রত মাল জানান, ওয়েবিনারের মাধ্যমে দেখানো হবে কীভাবে ডেটা অভিন্ন থাকলে ল্যাবের পরিবর্তন হলেও ফলাফলে হেরফের হয় না।  

৫ আগস্ট বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ 'ডকার রিপ্রোডিউসেবল বায়ো ইনফরমেটিক্স এনালাইসিস শীর্ষক ১ ওয়েবিনার তথা কর্মশালার আয়োজন করেছে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় , পশ্চিমবঙ্গের বায়ো ইনফরমেটিকস বিভাগ।




মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক গৌতম মজুমদার মহাশয়



অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী ভাষণ দেবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক গৌতম মজুমদার মহাশয়। অতিথি বক্তা হিসেবে থাকছেন ম্যাকাউটের বায়ো ইনফরমেটিকস বিভাগের আয়ুষ্মান কুমার ব্যানার্জি। প্যানেলে থাকছেন সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধান তথা এসোসিয়েট অধ্যাপক ডঃ সৌমেন কুমার পতি, অ্যাসোসিয়েট অধ্যাপক হৃদয় রঞ্জন বৈরাগ্য । অনুষ্ঠানের আহবায়ক উক্ত বিভাগীয় সহ অধ্যাপক ডক্টর চিত্তব্রত মাল ।







মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পশ্চিমবঙ্গ

বুধবার, ১৯ জুলাই, ২০২৩

"ভবানীপুরের মিত্র ইনস্টিটিউশনে পড়াতে না এলে আমরা কে সি নাগের অঙ্কের বইয়ের‌ সঙ্গে পরিচিত হতাম কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট অনিশ্চয়তার অবকাশ রয়েছে।"---ড. দেবদূত ঘোষঠাকুর

 

ভাগ্যিস বই লিখতে চাপ দিয়েছিলেন শরৎচন্দ্র





ড. দেবদূত ঘোষঠাকুর

একটি বালক বসে আছে গঙ্গার ঘাটে। সেখানে অনেকের মধ্যে রয়েছেন কয়েক জন মাছওয়ালাও। গঙ্গার টাটকা ইলিশ নিয়ে বসেছেন একজন। সে সব দেখেও দেখছে না ছেলেটি। ভেবেই যাচ্ছে ছাই-পাশ।‌ কিছুটা অন্যমনস্ক হয়ে গিয়েছিল সে।

সম্বিত ফিরল এক গম্ভীর গলায়। মোটা গোঁফওয়ালা এক ভদ্রলোক মাছওয়ালার সঙ্গে  দরদাম করছিলেন।

'ইলিশের দাম কত করে?'

'আজ্ঞে প্রতি মণ দেড়শ টাকা।'

'আচ্ছা তাহলে আড়াই সের ওজনের একটি দাম কত পড়বে?'

মাথা চুলকোচ্ছেন মাছওয়ালা। 

আর‌ বালকটি ততক্ষণে মনে মনে অঙ্ক কষতে কষতে এসে দাঁড়িয়েছে ক্রেতা ও বিক্রেতার মাঝখানে।‌ 

ফস করে সে বলে ফেলল, 'আজ্ঞে ন’টাকা ছ’আনা।'

মোটা গোঁফখান ভদ্রলোক অবাক চোখে বালকটির দিকে তাকিয়ে থাকেন। 

কেশবের কাছে এগিয়ে গিয়ে, জিজ্ঞেস করেন, ‘নাম কী খোকা? কোন স্কুলে পড়ো?’ 

'আজ্ঞে কেশব। কেশব চন্দ্র নাগ।' 

স্কুলের নাম জানার পরে ভদ্রলোক কেশবকে বললেন, ‘স্কুলের হেডস্যরকে গিয়ে বলবে, আমার নাম আশুতোষ মুখোপাধ্যায়। বলবে তোমার পড়াশোনার খরচ আর বইখাতা ফ্রি করে দিতে।' এরপরে আর থেমে থাকেনি কেশবের পড়াশোনা। অঙ্কের শিক্ষক হয়ে নামও করেন তিনি। 

কেশববাবুর‌ পড়াশোনা শেষ করায় যেমন আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের অবদান রয়েছে, তেমনই ওই শিক্ষাবিদদের ডাকে সাড়া দিয়ে ভবানীপুরের মিত্র ইনস্টিটিউশনে পড়াতে না এলে আমরা কে সি নাগের অঙ্কের বইয়ের‌ সঙ্গে পরিচিত হতাম কিনা  তা নিয়ে যথেষ্ট অনিশ্চয়তার অবকাশ রয়েছে। 

১৮৯৩-এর ১০ জুলাই রথযাত্রার দিনে তাঁর জন্ম হুগলির গুড়াপের নাগপাড়ায়। বাবা রঘুনাথ সন্তানের নাম রাখেন কেশবচন্দ্র। শৈশবেই কেশব বাবাকে হারান। মা ক্ষীরোদাসুন্দরীকে নিয়ে ছোটবেলা থেকেই কেশবের জীবন শুরু হয় কঠিন লড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে। তিন মাইল দূরের স্কুলে পড়তে যেত কেশব। ভোররাত থেকে হাঁটতে শুরু করে স্কুলে পৌঁছতে হতো। বাড়ি ফিরতে ফিরতে সন্ধে হয়ে যেত।

পরবর্তীকালে কেশব ভর্তি হন কলকাতার রিপন কলেজে। যা এখন সুরেন্দ্রনাথ কলেজ। 

গুড়াপের ভাস্তারা যোগেশ্বর উচ্চ বিদ্যালয়ে থার্ড মাস্টার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সেখানে শিক্ষকতা করার সময় তিনি প্রাইভেট টিউশনিও করতেন। তার পরিবার তার উপর নির্ভরশীল ছিল কিন্তু উচ্চ শিক্ষার জন্য তিনি চাকরি থেকে ইস্তফা দেন। অঙ্ক, সংস্কৃত নিয়ে বিএ পাশ করেন। এরপর চাকরি  কিষেণগঞ্জ স্কুলে গণিতের শিক্ষক হিসেবে । তার পরে বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজিয়েট স্কুলে। তখন স্কুলটি চালাতেন সাহেবরা। ইন্টারভিউ হয়েছিল কলকাতায় গ্র্যান্ড হোটেলে। সাহেবরা চমৎকৃত হয়েছিলেন। মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র নন্দীর (যাঁর নামে উত্তর‌ কলকাতার পাইক পাড়ার রাজা মনীন্দ্র রোড, শ্যামবাজারের মনীন্দ্রচন্দ্র কলেজ)  বাড়িতে অঙ্কের টিউটর হিসেবে নিযুক্ত হন কেশবচন্দ্র। তাঁর জন্য খুলে খুলে দেওয়া হয়েছিল রাজবাড়ির বিশাল লাইব্রেরি। রাজা বুঝতে পেরেছিলেন অঙ্কই কেশবচন্দ্রের ধ্যান-জ্ঞান। ওই যুবকের সাধ ছিল কী করে ছাত্রদের অঙ্কভীতি দূর করা যায়‚ কী করে গণিতকে আরও সোজা করে তোলা যায়।  আর কলকাতার‌ অভিজাত মহল থেকে শিক্ষক হিসেবে কেশবচন্দ্রের সুখ্যাতির কথা পৌঁছায় আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের কানে।



তিনি ভাবতে থাকেন, 'আরে গঙ্গার ধারে মাছওয়ালার কাছে দাঁড়ানো সেই ছেলেটার নামও কেশবচন্দ্র নাগই ছিল তো! চট করে হিসেব করে দিয়েছিল! বলেছিল‌, অঙ্ককে ঘিরে তার স্বপ্নের কথা!'  তিনি আর দেরি করেননি। এরকম একজন সাধক শিক্ষকই তিনি ভবানীপুরের মিত্র ইনস্টিটিউশনের জন্য খুঁজছিলেন । অঙ্কের শিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়ে ওই স্কুল থেকেই তিনি প্রধান শিক্ষক হিসাবে অবসর নেন।

১৯২৪ সালে কেশবচন্দ্র যখন যোগ দেন তখন মিত্র ইনস্টিটিউশনে  শিক্ষক হিসেবে ছিলেন কবিশেখর কালিদাস রায়, জানকীনাথ শাস্ত্রী, যতীন্দ্রকৃষ্ণ মিত্র, দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরী। মোটা কালো ফ্রেমের চশমা চোখে, গায়ে আলোয়ান, খদ্দরের পাঞ্জাবি-ধুতিতে গটগট করে হাঁটতেন নাগবাবু। ক্লাসে ঢুকেই গম্ভীর গলায় বলতেন ‘সিমপ্লিফাই’, আর বোর্ডে লিখে দিতেন একটা অঙ্ক। তার পর কোনও ছাত্রকে ডেকে বোর্ডে অঙ্কটা কষতে বলতেন। পুরোটা করতে দিতেন, ভুল হলেও কিছু বলতেন না। হয়ে গেলে ভুল-হওয়া অংশটুকু চিহ্নিত করে, সেটি মুছে ঠিক করে দিতেন। তার পর আবার আর একটা অঙ্ক বোর্ডে লিখে করতে দিতেন। অনেক সময় অঙ্ক না পারলে ছাত্রদের ‘গাধা’ বলতেও দ্বিধা করতেন না। সোজা থেকে ক্রমশ কঠিন, এই ভাবে অঙ্ক করাতেন। যাঁরা তাঁর বইয়ের অঙ্ক করেছেন, তাঁরা অবশ্যই জানবেন অনুশীলনীর গোড়ার অঙ্কগুলো সোজা, তার পর আস্তে আস্তে কঠিনের দিকে তা এগিয়ে গিয়েছে। বিরাট বিরাট সমীকরণ উনি স্রেফ দু’তিন লাইনে সমাধান করে ফেলতেন। বলতেন, 'অঙ্ক কোনও জুজু নয়, ভালোবাসলেই অঙ্ক সহজ হয়ে যায়।'

ক্লাসে মাঝে মাঝে তাঁর রসবোধের ঝলকও দেখা যেত। একটি বৃত্তের কেন্দ্র O থেকে বৃত্তের পরিধির উপরে একটি বিন্দু X পর্যন্ত একটি রেখা টেনে জিজ্ঞেস করতেন, ‘তা হলে এটা কী হল?’ নানা উত্তর এল। শেষে কেশব মুচকি হেসে বলতেন, ‘O আর X মিলে হল ষাঁড়’। একদিন নিজের একখানা অঙ্কের বই ছাত্রদের দেখিয়ে বললেন, ‘এই তিন টাকার বইটা পাঁচ টাকায় বিক্রি করলে আমার কত লাভ থাকবে?’ সব ছাত্ররা সমস্বরে উত্তর দিল দু’টাকা। মাস্টারমশাই বললেন, ‘গাধা, পাঁচ টাকাই লাভ। কারণ আমাকে তো বইটা কিনতে হয়নি। এটা তো আমারই বই।’ ছাত্রেরা অবাক!

স্কুলের মাস্টারমশাইদের মধ্যে  কালিদাস রায়ের সঙ্গে কেশবের খুবই হৃদ্যতা ছিল। তখন কালিদাস রায়ের বাড়িতে বসত সাহিত্যিকদের আড্ডা বসত। ‘রসচক্র সাহিত্য সংসদ’। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়, জলধর সেনেরা সেখানে নিয়মিত আসতেন। মধ্যমণি অবশ্যই  শরৎচন্দ্র।  একদিন আড্ডার ছলে শরৎচন্দ্র  বললেন, 'একটা অঙ্কের বই লিখে ফেলুনতো দেখি।' কেশবচন্দ্র গা লাগাননি। পরের এক আড্ডায় ফের কথাটা তুললেন শরৎচন্দ্র। আর এবার চেপে ধরলেন সহকর্মী বন্ধু পর এক দিন তাঁকে প্রায় চেপেই ধরেন কালিদাস রায়।   বলেন, ‘ক্লাসে যে ভাবে অঙ্ক শেখাও, আর ছেলেরা যে ভাবে চুপ করে ওই শুকনো খড়কুটো গোগ্রাসে গেলে, দেখে তো মনে হয় ভাই যে তুমি গল্প লেখা শেখাচ্ছো। তা হলে নিজে লিখতে পারবে না কেন? ক্লাস ফাইভ-সিক্সের জন্য বই লেখ।' শুরু হল পাণ্ডুলিপি তৈরির কাজ। তখন তিরিশের দশকের মাঝামাঝি। প্রকাশিত হয় ‘নব পাটীগণিত’। প্রকাশক ইউ এন ধর অ্যান্ড সন্স। কিছুদিনের মধ্যেই পঞ্চম-ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে অসম্ভব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে বইটি। পাঠ্যপুস্তক হিসাবেও স্বীকৃত পায় বইটি। কেশবচন্দ্র নাগ থেকে তিনি হলেন কে সি নাগ৷ শরৎচন্দ্র তাঁর নাম দিলেন ‘গণিত শিল্পী’৷

আমাদের প্রজন্মের লোকেরা কেশব নাগের বই পড়ে অঙ্ক শিখেছি। ক্লাস সিক্স থেকে ইলেভেন। এখনকার প্রজন্ম কি সেই বই দেখেই অঙ্ক শিখছে? না। এখন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তালিকাভুক্ত বই থেকে পড়াতে হয় স্কুলে। সেই তালিকায় কে সি নাগ ব্রাত্য।ক্যালকুলাস, পাইথনের পাশাপাশি এখনকার ছাত্রছাত্রীরা পাটীগণিত ও কি শিখছে? সেই প্রশ্নের এককথার জবাব পাইনি। 

কে সি নাগের বই দেখে চৌব্বাচায় জল বের হওয়া-ঢোকা, তৈলাক্ত বাঁশে বাঁদরের ওঠানামা, ট্রেনের দ্রুতগতিতে ব্রিজ পেরোনো- গল্পচ্ছলে অঙ্ক শেখার সেই মজাটাই আর নেই। 

কৃতজ্ঞতা 

১। সুশান্ত চৌধুরী, (১৪ জুলাই ২০১৩)। "কে সি নাগ"। আনন্দবাজার পত্রিকা।

 ২।  সৌমিত্র নন্দী (১২জুলাই ২০১৮)। "বিখ্যাত গণিতবিদ কেসি নাগের ১২৫ তম জন্মদিন জমকালোভাবে উদযাপন করা হবে" । www.millenniumpost.in । 

৩। "আমাদের সম্পর্কে"। নাগ পাবলিশিং হাউস।

ড. দেবদূত ঘোষঠাকুর পশ্চিমবঙ্গের মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ম্যাকাউট)-এর স্কুল অফ মিডিয়া সায়েন্স অ্যান্ড এন্টারটেনমেন্ট-এর উপদেষ্টা। তিনি আনন্দবাজার পত্রিকার প্রাক্তন চিফ রিপোর্টার।

Help Desk- 033 2999 1537/8158861610


বৃহস্পতিবার, ১ জুন, ২০২৩

মনের ভাবনাকে রং তুলি পেন্সিল দিয়ে ফুটিয়ে তোলো কাগজে, আয়োজন করেছে ম্যাকাউট আউটরিচ বিভাগ

 




মনের ভাবনাকে রং তুলি পেন্সিল দিয়ে ফুটিয়ে তোলো কাগজে, 


শুধুমাত্র একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণীর স্কুল পড়ুয়াদের জন্য 


মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় , পশ্চিমবঙ্গ (ম্যাকাউট) আউটরিচ বিভাগ আয়োজন করেছে রাজ্য স্তরের অনলাইন  অঙ্কন প্রতিযোগিতা। 


 প্রথম ধাপে রাজ্যের সমস্ত জেলা থেকে অঙ্কন সংগ্রহ করা হবে, সংগৃহীত সেই সমস্ত অংকন থেকে জেলা ভিত্তিক সেরা ৫ জনকে বেছে নেওয়া হবে রাজ্য স্তরের প্রতিযোগিতা।


সর্বশেষ সেখান থেকে বেছে নেয়া হবে সেরা ১০ জনকে, তাদের হাতে তুলে দেওয়া  হবে পুরস্কার। ............



https://forms.gle/y5RFt8ffbJ3DatXo9


এই লিংকে তোমাদের অংকন আপলোড করো। 


মনে রাখবে এবারের বিষয় 'বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ' অঙ্কন পাঠাবার শেষ তারিখ ১৫ জুলাই  ২০২৩। 


কোন প্রয়োজন হলে তোমরা ফোন করতে পারো. 8158861610


---------------------------------------------------------------------------------------------------

বুধবার, ৩ মে, ২০২৩

অনলাইন ফোটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা, ২০২৩, ম্যাকাউট আউটরিচ বিভাগ , ম্যাকাউট পশ্চিমবঙ্গ




  

অনলাইন ফোটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা২০২৩

 

আয়োজক : ম্যাকাউট আউটরিচ বিভাগ ম্যাকাউট পশ্চিমবঙ্গ

 

মোবাইলে ছবি তোলো আর পাঠিয়ে দাও নিচে থাকা লিঙ্কে।  স্কুল স্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের ছাত্রছাত্রীদের জন্য মৌলানা আবুল কালাম আজাদ  প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আউটরিচ বিভাগ আয়োজন করেছে অনলাইন ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা।  ১ জুনের মধ্যে নির্দিষ্ট লিংকে একটি ছবি আপলোড করতে হবে।  

https://bit.ly/photomakaut


প্রতিটি গ্ৰুপ থেকে থেকে বেছে নেওয়া হবে সেরা তিন প্রতিযোগিকে। ওই ৯ জনকে দেওয়া হবে বিশেষ পুরস্কার এবং শংসাপত্র। 

তবে সমস্ত প্রতিযোগিকে শংসাপত্র দেওয়া হবে।

 

 গ্ৰুপ :

 

গ্ৰুপ এ - ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য   (বিষয় বস্তু - পশুপাখি )

গ্ৰুপ  বি - নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য   (বিষয় বস্তু - প্রকৃতি)

গ্রূপ সি - স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরের পড়ুয়াদের জন্য  (বিষয় বস্তু - গ্রীষ্মকাল এবং প্রকৃতি )

 


মৌলানা আবুল কালাম আজাদ  প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পশ্চিমবঙ্গ


নিয়মাবলী :

 

১.  ছবি তোলার তারিখ উল্লেখ করতে হবে

২. ২০২৩ সালের আগের কোনও ছবি গ্রহণ করা হবে না

, ছবি আপলোড করার শেষ তারিখ ১ জুন, ২০২৩।

৪. শুধুমাত্র ওই লিঙ্কের মাধ্যমেই ছবি নেওয়া হবে।  অন্য কোনও ভাবে ছবি নেওয়া হবে না.

 




যে কোনও প্রয়োজনে ফোন করো ০৩৩ ২৯৯৯ ১৫৩৭ অথবা ৮১৫৮৮৬১৬১০ নম্বরে


--------------------------------------------------------



 

শনিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২২

প্রশিক্ষিত এবং পেশার যোগ্য ছাত্রছাত্রী তৈরি করতে উদ্যোগী ম্যাকাউটের সিসিপিটিআর

 

প্রশিক্ষিত এবং পেশার যোগ্য ছাত্রছাত্রী

তৈরি করতে উদ্যোগী ম্যাকাউটের সিসিপিটিআর



'
সেন্ট্রার ফর কোল্যাবরেটিভ প্রোগ্রামস , ট্রেনিং এন্ড রিসার্চ ' (সিসিপিটিআর) -এর এক অনুষ্ঠানে


পেশার চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ছাত্রছাত্রীদের আরও দক্ষ করে তোলা এবং বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে সেই কাজকে ত্বরান্বিত করতে উদ্যোগী হল মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বা ম্যাকাউট।  



সম্প্রতি সল্টলেকের জেড সিসি তে  ম্যাকাউটের 'সেন্ট্রার ফর কোল্যাবরেটিভ প্রোগ্রামস , ট্রেনিং এন্ড রিসার্চ ' (সিসিপিটিআর) -এর এক অনুষ্ঠানে ম্যাকাউটের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র মহাশয় বলেন , " পেশার সুযোগ যেরকম রয়েছে সেভাবে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। আর সে উদ্দেশে ম্যাকাউট এবং বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একসঙ্গে ছাত্রছাত্রীদের প্রশিক্ষণ দিতে অগ্রসর হয়েছে। সিসিপিটিআর সারা বছর ধরে সেই কাজ চালিয়ে যাবে। এর ফলে উপকৃত হবে সমস্ত ছাত্রছাত্রী।



পরীক্ষা  নিয়ামক শুভাশিস দত্ত মহাশয়













দিনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিল প্রায় সাড়ে পাঁচশো পড়ুয়া। মূলত নবীন পড়ুয়াদের স্বাগত জানানো এবং ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের আয়োজন করেছিল সিসিপিটিআর। মাননীয় উপাচার্য মহাশয় ছাড়াও সেখানে উপস্থিত ছিলেন ম্যাকাউটের নিবন্ধক . পার্থপ্রতিম লাহিড়ী মহাশয় , পরীক্ষা  নিয়ামক . শুভাশিস দত্ত মহাশয় , বিত্ত আধিকারিক . অত্রি ভৌমিক মহাশয় , সিসিপিটিআর এর কর্মকর্তা , সদস্যম্যাকাউটের অফিসার  এবং প্রায় ১১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক শিক্ষিকা ও পদাধিকারীরা। প্রত্যেকেই এই সেন্টারের অগ্রগতির মাধ্যমে পেশার জগতে উন্নত এবং প্রশিক্ষিত ছাত্রছাত্রীদের যোগদানের বিষয়ে আশাপ্রকাশ করেন।  



এই সেন্টারের প্রধান লক্ষ্যই হল সামাজিক এবং শিল্প চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিজ্ঞান প্রযুক্তির সাহায্যে আধুনিক শিক্ষা প্রদান।       

তাই প্রত্যেকের আশা এর ফলে ছাত্রছাত্রীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ অনেকটাই বৃদ্ধি পাবে এবং সিসিপিটিআর -এর হাত ধরে তৈরি হবে উন্নত মানবসম্পদ।   


ধন্যবাদ





ঘরে বসেই অংশ নাও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন লাইভ সঙ্গীত প্রতিযোগিতায়

  অনলাইন লাইভ সঙ্গীত প্রতিযোগিতা, ২০২৩     ব্যবস্থাপনায় : ম্যাকাউট আউটরিচ বিভাগ      মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যা...