আইটি-র বিশেষ বিষয় নিয়ে পড়ার জন্য জয়েন্টে ভাল ফল করার পরেও বিটেক না করে মাকাউটের বিএসসি কোর্স শুরু করেছে বহু পড়ুয়া।
চাকরির কথা মাথায় রেখে এবং বিশেষ বিষয়ে পড়ুয়াদের পারদর্শী করতে ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি) ইন-হাউস কোর্সকে ঢেলে সাজিয়েছে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি বিভাগ। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্টারনেট অব থিংস, ইনফরমেশন সিকিউরিটি, ব্লক চেন, ডাটা সায়েন্স সহ বিভিন্ন কোর্সকে বিশেষভাবে সাজানো হয়েছে। সমস্ত দিকে ভাসা ভাসা জ্ঞান না দিয়ে বিশেষ কিছু দিকের একদম গভীরে যাওয়ার জন্য এই উদ্যোগ। এই সমস্ত কোর্স গুলিতে পড়ুয়াদের বাড়তি উৎসাহ দেখা দিয়েছে। সে কারণে রাজ্য সরকার ও বিভিন্ন শিল্প গোষ্ঠীর সঙ্গে হাত ধরে কোর্সের পাঠ্যসূচি ঠিক করা হয়। এর ফলে চাকরির সুবিধা অনেকটাই বেড়েছে। তাঁদের সঙ্গে একসঙ্গে এই কোর্স করার ফলে আগামী দিনের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ভাল ভাবে পরিচয় করে নিতে পারবে রাজ্য সরকার এবং ওই সমস্ত শিল্প গোষ্ঠীগুলো।
আইটির নানা বিষয় নিয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর কোর্স চালু হয়েছে। এমনকি এই সুবিধাও থাকছে যে কোনও বছর কোনও পড়ুয়া যদি কোর্স ছেড়ে দিতে চায় তাহলে সেই বছর পর্যন্ত তাকে ডিপ্লোমা ডিগ্রি দেওয়ার হবে। অর্থাৎ তিন বছরের কোর্স শেষ করলে তারা পাবে বিএসসি ডিগ্রি। তার আগেই অন্তত এক বছর পরে কোর্স বন্ধ করলে ডিপ্লোমা দেওয়া হবে।
একই ভাবে স্নাতকোত্তর কোর্স এক বছর করার পরে বন্ধ করলে পাবে পিজি ডিপ্লোমা।এর পাশাপাশি বিদেশি পড়ুয়াদের এই সমস্ত কোর্সের প্রতি আগ্রহ বাড়াতেও পদক্ষেপ করা হয়েছে।
পঠনপাঠনে বেশি করে ডিজিটালের অন্তর্ভুক্তি করানো হয়েছে। ক্লাসরুমে শিক্ষকেরা এপ্লিকেশন ম্যানেজমেন্ট পদ্ধতি ক্যানভাস ব্যাবহার করছেন। পড়ুয়াদের বেশি করে সমস্যার সমাধানের ওপর জোড় দেওয়া হয়েছে। এপ্লিকেশন এবং হাতে কলমে বেশি করে কিছু করে দেখতে পড়ুয়াদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। যার ফলে এটা বলা যায়, মাকাউটের আইটি-র পড়ুয়ারা অনেকের থেকে বেশি সাবলীল হয়ে উঠছে।
চাকরির কথা মাথায় রেখে এবং বিশেষ বিষয়ে পড়ুয়াদের পারদর্শী করতে ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি) ইন-হাউস কোর্সকে ঢেলে সাজিয়েছে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি বিভাগ। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্টারনেট অব থিংস, ইনফরমেশন সিকিউরিটি, ব্লক চেন, ডাটা সায়েন্স সহ বিভিন্ন কোর্সকে বিশেষভাবে সাজানো হয়েছে। সমস্ত দিকে ভাসা ভাসা জ্ঞান না দিয়ে বিশেষ কিছু দিকের একদম গভীরে যাওয়ার জন্য এই উদ্যোগ। এই সমস্ত কোর্স গুলিতে পড়ুয়াদের বাড়তি উৎসাহ দেখা দিয়েছে। সে কারণে রাজ্য সরকার ও বিভিন্ন শিল্প গোষ্ঠীর সঙ্গে হাত ধরে কোর্সের পাঠ্যসূচি ঠিক করা হয়। এর ফলে চাকরির সুবিধা অনেকটাই বেড়েছে। তাঁদের সঙ্গে একসঙ্গে এই কোর্স করার ফলে আগামী দিনের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ভাল ভাবে পরিচয় করে নিতে পারবে রাজ্য সরকার এবং ওই সমস্ত শিল্প গোষ্ঠীগুলো।
আইটির নানা বিষয় নিয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর কোর্স চালু হয়েছে। এমনকি এই সুবিধাও থাকছে যে কোনও বছর কোনও পড়ুয়া যদি কোর্স ছেড়ে দিতে চায় তাহলে সেই বছর পর্যন্ত তাকে ডিপ্লোমা ডিগ্রি দেওয়ার হবে। অর্থাৎ তিন বছরের কোর্স শেষ করলে তারা পাবে বিএসসি ডিগ্রি। তার আগেই অন্তত এক বছর পরে কোর্স বন্ধ করলে ডিপ্লোমা দেওয়া হবে।
একই ভাবে স্নাতকোত্তর কোর্স এক বছর করার পরে বন্ধ করলে পাবে পিজি ডিপ্লোমা।এর পাশাপাশি বিদেশি পড়ুয়াদের এই সমস্ত কোর্সের প্রতি আগ্রহ বাড়াতেও পদক্ষেপ করা হয়েছে।
পঠনপাঠনে বেশি করে ডিজিটালের অন্তর্ভুক্তি করানো হয়েছে। ক্লাসরুমে শিক্ষকেরা এপ্লিকেশন ম্যানেজমেন্ট পদ্ধতি ক্যানভাস ব্যাবহার করছেন। পড়ুয়াদের বেশি করে সমস্যার সমাধানের ওপর জোড় দেওয়া হয়েছে। এপ্লিকেশন এবং হাতে কলমে বেশি করে কিছু করে দেখতে পড়ুয়াদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। যার ফলে এটা বলা যায়, মাকাউটের আইটি-র পড়ুয়ারা অনেকের থেকে বেশি সাবলীল হয়ে উঠছে।