চোখের তারায় রূপা চক্রবর্ত্তী
যিনি
রাঁধেন,
তিনি
চুলও
বাঁধেন।
ব্যাপক
প্রচলিত
এই
কথাটি
আরও
একবার
শক্ত
বুনিয়াদের
উপরে
প্রতিষ্ঠা করলেন
তিনি।
একটি
বিশ্ববিদ্যালয়ের
গুরুত্বপূর্ণ
বিভাগ
অবশ্যই
রেজিস্ট্রার
ডিপার্টমেন্ট।
টেবিলে
পড়ে
থাকা
ফাইলকে
যথাস্থানে
পাঠানোর
এবং
কর্তৃপক্ষের
সিদ্ধান্তকে
বাস্তবায়িত
করার
চাপ
থাকে
সব
সময়ই।
এত
চাপ সত্ত্বেও নিজের
মধ্যে
থাকা কবি সত্ত্বাকে প্রকাশ
করা
সম্ভব
?
উত্তর
অবশ্য
হ্যাঁ।
সেটা
সত্যি
করে
দেখালেন
মৌলানা
আবুল
কালাম
আজাদ
প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ের (ম্যাকাউট) রেজিস্ট্রার
ডিপার্টমেন্ট-এর
কর্মী
শ্রীমতি
রূপা
চক্রবর্ত্তী।
মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র মহাশয়ের হাতে নিজের লেখা কবিতার বই তুলে দিচ্ছেন রূপাদেবী |
হাজারো কাজের চাপের মাঝে, মানসিক চাপকে কিছুটা দূরে সরিয়েই নিজের অন্তরের সত্ত্বাকে বাইরে বের করে আনতে পেরেছেন রূপাদেবী । তার প্রমাণ হিসেবে আমরা হাতে পেলাম তাঁর লেখা 'চোখের তারায় ' শীর্ষক এক কবিতা সম্ভার। বইমেলায় সদ্য প্রকাশিত সেই বই তিনি এবারে তুলে দিলেন ম্যাকাউটের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র মহাশয়ের হাতে। নিজের মধ্যে লুকিয়ে থাকা এক সত্ত্বাকে প্রকাশ করায় যথেষ্ট খুশি হয়েছেন মাননীয় উপাচার্য মহাশয়।
খুশি হওয়ার মতই প্রায়
৭০টির
বেশি
কবিতা
রয়েছে
এই
চোখের
আলোয়। কবির
'চোখের
তারায়'
কবিতা
সম্ভারে 'হারানো
শৈশব',
'চোরা
স্রোত'
, 'কর্মে
হোক
স্মরণ',
'তোমার
গৌরী
বোধনে',
'ভালোবাসি
বার
বার'
সহ
একাধিক
কবিতা
মনে
দাগ
কাটার
মত।
মাননীয়
উপাচার্য
মহাশয়
নিজেই
পাঠ
করলেন 'চোরা
স্রোত'।
মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র |
মাননীয় উপাচার্য মহাশয় সব সময়ে বলে থাকেন প্রত্যেকের মধ্যেই অনেক সুপ্ত প্রতিভা রয়েছে। সেগুলিকে বাইরে বের করে আনা প্রয়োজন। রূপাদেবী যে সাফল্যের সঙ্গে অন্তরে এলোমেলো ভাবে থাকা কবি সত্ত্বাকে সুন্দর ও শৌখিন ভাবে সাজিয়ে বাস্তবে প্রতিফলিত করেছেন তা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য।
পরবর্তীকালে
আমরা
চোখের
আরও
তারা
দেখতে
পাব,
এই
আশা
রাখলাম।
ধন্যবাদ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন