শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

কলকাতা বইমেলায় মাকাউট, প্রদর্শিত হয় প্রযুক্তির কেরামতি


কলকাতা বইমেলায় মাকাউট




প্রদর্শিত হয় প্রযুক্তির কেরামতি 




বইমেলায় মাকাউটের স্টলের উদ্বোধন করছেন মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক (ড.) সৈকত মৈত্র 







তথ্যকে হাতের কাছে পৌঁছে দিতে, কেরিয়ার গড়তে এবং প্রযুক্তির সঙ্গে সম্পর্ক নিবিড় করে ছাত্রছাত্রীদের আগামী দিনের দিশা দেখতে ৪৪ তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় হাজির হয়েছিল মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাকাউট) .

বিশিষ্টজনদের সঙ্গে আলাপচারিতায় উপাচার্য 






মাকাউটের মাননীয় উপাচার্য 
অধ্যাপক (.) সৈকত মৈত্র মহাশয়-এর পরামর্শ মত ২৯৪ নম্বর স্টলে মাকাউটের বিভিন্ন অধ্যাপক এবং বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত থেকে প্রযুক্তিগত বিভিন্ন কোর্সের ভবিষ্যৎ এবং চাকরির সম্ভাবনা, পাশাপাশি কিভাবে শিল্পোদ্যোগী হওয়া যায় তারও পথ বাতলে দেন তাঁরা। তবে সব থেকে বড় আকর্ষণীয় বিষয় কার্যত মাটিতে পা রেখে কী ভাবে প্রযুক্তির সাহায্যে এক মুহূর্তে হাজার ফুট ওপর থেকে কোনো শহরকে দেখা যায়. অর্থাৎ কলকাতা বইমেলায় দাঁড়িয়েই বোঝা যাবে যেন হাজার ফুট উচ্চতার উঠে গিয়েছে।

রোবোটিক্সের প্রদর্শনী 

ড্রোন টেকনোলজির বিষয়ে বুঝছেন আগ্রহীরা 

এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তির নাম আর / ভি আর।  এই প্রযুক্তির সাহায্যে পুরো ভিস্যুয়ালটাই পরিবর্তন করে দেওয়া যায়। শুধুমাত্র চোখে একটি লেন্স পরলেই মনে হবে কয়েকশো ফুট উচ্চতার মানে প্রায় তিনশো তলা ওপরের কোনো একটি আবাসনে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব হয়েছে। সেখান থেকে দেখা যাচ্ছে নিচের গোটা শহরকে।  এর পাশেই ছিল ড্রোন প্রযুক্তির প্রদর্শনী। কী ভাবে ড্রোন তৈরী হয়, ড্রোনকে কী ভাবে চালাতে হয় এবং কী  কাজে লাগে সেগুলি সবই বিস্তারিত বলা হয়েছে ওই স্টল থেকেই। পাশাপাশি ছিল রোবট টেকনোলজি। হাতে কলমে শেখানো হয় সেই সমস্ত প্রযুক্তির কেরামতিও।

মাননীয় উপাচার্য এবং মাননীয় রেজিস্ট্রার  মহাশয় 

মাননীয় উপাচার্যের সঙ্গে বিশিষ্ট চিকিৎসক শঙ্করকুমার নাথ 


মাকাউটের স্টলে উৎসুক জনতার ভিড় 

এমনকি মাকাউটের স্টলে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক (.) সৈকত মৈত্র মহাশয় স্বয়ং। তিনি নিজেও বিভিন্ন ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। পরামর্শ দিয়েছেন কী ভাবে আগামী দিনে প্রযুক্তির আরও উন্নতি করা যায়। ওই পরামর্শ নিতে এবং প্রযুক্তিকে নিজের হাতে পরখ করে নিতে প্রতিদিন ভিড় উপচে পড়েছিল মাকাউটের স্টলে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় সকলের জন্য কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল মাকাউট। সকলের সক্রিয় সহযোগিতায় তা দারুণ ভাবে সফল হয়েছে। এক কথায় বলা যায় সার্বিক ভাবে প্রযুক্তির সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক নিবিড় করতে সফল হয়েছে মাকাউট।


এই স্টলে এসেছিলেন বিভিন্ন মিডিয়ার বন্ধুরাও। বর্তমান পত্রিকায় বিস্তারিত ভাবে এই মাকাউটের এই উদ্যোগের সম্পর্কে  খবর প্রকাশিত হয়েছে। মাননীয় উপাচার্য সব সময়ই চেয়েছেন যে ছাত্রছাত্রীদের এবং তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে মাকাউটের সম্পর্ক যেন মধুর কাছের হয়।  কলকাতা বইমেলায় সেই উদেশ্য ভীষণভাবে সফল হয়েছে। 



সকলে। ...................................

বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৯

একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের নিয়ে বিতর্ক সভা, ক্যুইজ প্রতিযোগীতা, অঙ্কন, পোস্টার লিখন সহ বিভিন্ন প্রতিযোগীতা

মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাকাউট), পশ্চিমবঙ্গ-র মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্রের উদ্যোগে রাজ্যের স্কুল পড়ুয়াদের সার্বিক উন্নয়নে এ বার যুক্ত হচ্ছে মাকাউট। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের নিয়ে বিতর্ক সভা, ক্যুইজ প্রতিযোগীতা, অঙ্কন, পোস্টার লিখন সহ বিভিন্ন প্রতিযোগীতা মূলক কাজ শুরু হচ্ছে এই নভেম্বর থেকে।
প্রাথমিক ভাবে স্থির হয়েছে, মাকাউটের বিশেষজ্ঞ দল বিভিন্ন স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সংশ্লিষ্ট স্কুলেই এই সমস্ত শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান করবেন। সেখানে  পড়ুয়াদের বিশেষ শংসাপত্র দেওয়া হবে।একই ভাবে সম্মানিত করা হবে ওই স্কুলকেও।

কেন এই উদ্যোগ?
মূলত স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যে প্রতিযোগীতা মূলক মনোভাব বৃদ্ধি এবং পাঠ্যপুস্তক গন্ডি পার করে বাইরের জগতের সম্যক ধারণা তৈরি করতে এই উদ্যোগ। মাননীয় উপাচার্য মনে করেন এই রাজ্যের পড়ুয়াদের মধ্যে সমস্ত রকমের উদ্ভাবনী ক্ষমতা রয়েছে। সেগুলির বিকাশ হতে শুধু মঞ্চ দরকার। স্কুল কর্তৃপক্ষ যে ভাবে পড়ুয়াদের নানা কাজে উৎসাহ দেন তার পাশাপাশি মাকাউট অংশ নিলে পড়ুয়াদের আরও উন্নতি হবে বলেই আশা। তাই নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে নতুন এই কার্যকলাপ। যা চলবে গোটা বছর ধরেই।

বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৯

স্থানীয় প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে গোটা রাজ্য জুড়ে প্রযুক্তি ও ম্যানেজমেন্ট কোর্স প্রচার শুরু করছে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এ বার আর একা নয়। স্থানীয় প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে গোটা রাজ্য জুড়ে প্রযুক্তি ও ম্যানেজমেন্ট কোর্স প্রচার শুরু করছে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্রর উদ‍্যোগে প্রযুক্তির নানা কোর্স ও তার সুফল গুলি এবার পৌঁছে যাবে সাধারণ মানুষের ঘরের অন্দরে। জীবনের আগামী দিনকে শক্ত ভিতের ওপর প্রতিষ্ঠা করতে বদ্ধপরিকর বিশ্ববিদ্যালয়।
ইতিমধ্যে হাওড়া পুরসভা ও বজবজ পৌরসভার সঙ্গে প্রাথমিক কথা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু জানা দরকার কেন এই উদ্যোগ?
কয়েক মাস আগে থেকেই রাজ‍্যের বিভিন্ন স্কুলে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের সচেতন করার কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের মধ্যে এই বিষয়ে সচেতনতার খামতি থেকে যাচ্ছিল। সেই ঘাটতি পূরণ করতে এ বার স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে এই কাজ শুরু হচ্ছে।

কী ভাবে চলবে এই সচেতনতা শিবির?
স্থানীয় প্রশাসন এই শিবিরের দিন ও স্থান ঠিক করবে। সেখানে থাকবেন স্থানীয় সাধারণ মানুষ, পড়ুয়া ও তাদের অভিভাবকরা। মাকাউটের বিশেষজ্ঞরা সেখানে প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে বলবেন। উত্তর দেবেন প্রশ্নের।

সমাজ ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং সেক্ষেত্রে অপরিহার্য হয়ে উঠছে প্রযুক্তি। তাই যুব সমাজ ও সাধারণ মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণ খুবই জরুরী। সে কারণে উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র প্রযুক্তিকে শুধু পঠনপাঠনে সীমাবদ্ধ না রেখে সকলের সঙ্গে একাত্ম করতে চাইছেন। যত বেশি পড়ুয়া প্রযুক্তির সঙ্গে এক হবে ততই প্রযুক্তির আরও দ্রুত উন্নতি হবে।
মাকাউটের আশা, স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় এ রাজ‍্যের সর্বত্র প্রযুক্তির  সক্রিয়ভাবে প্রসার ঘটানো যাবে।

বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

আইটির নানা বিষয় নিয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর কোর্স চালু হয়েছে।

আইটি-র বিশেষ বিষয় নিয়ে পড়ার জন্য জয়েন্টে ভাল ফল করার পরেও বিটেক না করে মাকাউটের বিএসসি কোর্স শুরু করেছে বহু পড়ুয়া।

চাকরির কথা মাথায় রেখে এবং বিশেষ বিষয়ে পড়ুয়াদের পারদর্শী করতে ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি) ইন-হাউস কোর্সকে ঢেলে সাজিয়েছে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি বিভাগ। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্টারনেট অব থিংস, ইনফরমেশন সিকিউরিটি, ব্লক চেন, ডাটা সায়েন্স সহ বিভিন্ন কোর্সকে বিশেষভাবে সাজানো হয়েছে। সমস্ত দিকে ভাসা ভাসা জ্ঞান না দিয়ে বিশেষ কিছু দিকের একদম গভীরে যাওয়ার জন্য এই উদ্যোগ। এই সমস্ত কোর্স গুলিতে পড়ুয়াদের বাড়তি উৎসাহ দেখা দিয়েছে। সে কারণে রাজ্য সরকার ও বিভিন্ন শিল্প গোষ্ঠীর সঙ্গে হাত ধরে কোর্সের পাঠ্যসূচি ঠিক করা হয়। এর ফলে চাকরির সুবিধা অনেকটাই বেড়েছে। তাঁদের সঙ্গে একসঙ্গে এই কোর্স করার ফলে আগামী দিনের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ভাল ভাবে পরিচয় করে নিতে পারবে রাজ্য সরকার এবং ওই সমস্ত শিল্প গোষ্ঠীগুলো।
আইটির নানা বিষয় নিয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর কোর্স চালু হয়েছে। এমনকি এই সুবিধাও থাকছে যে কোনও বছর কোনও পড়ুয়া যদি কোর্স ছেড়ে দিতে চায় তাহলে সেই বছর পর্যন্ত তাকে ডিপ্লোমা ডিগ্রি দেওয়ার হবে। অর্থাৎ তিন বছরের কোর্স শেষ করলে তারা পাবে বিএসসি ডিগ্রি। তার আগেই অন্তত এক বছর পরে কোর্স বন্ধ করলে ডিপ্লোমা দেওয়া হবে।

 একই ভাবে স্নাতকোত্তর কোর্স এক বছর করার পরে বন্ধ করলে পাবে পিজি ডিপ্লোমা।এর পাশাপাশি বিদেশি পড়ুয়াদের এই সমস্ত কোর্সের প্রতি আগ্রহ বাড়াতেও পদক্ষেপ করা হয়েছে।
পঠনপাঠনে বেশি করে ডিজিটালের অন্তর্ভুক্তি করানো হয়েছে। ক্লাসরুমে শিক্ষকেরা এপ্লিকেশন ম্যানেজমেন্ট পদ্ধতি ক্যানভাস ব্যাবহার করছেন। পড়ুয়াদের বেশি করে সমস্যার সমাধানের ওপর জোড় দেওয়া হয়েছে। এপ্লিকেশন এবং হাতে কলমে বেশি করে কিছু করে দেখতে পড়ুয়াদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। যার ফলে এটা বলা যায়, মাকাউটের আইটি-র পড়ুয়ারা অনেকের থেকে বেশি সাবলীল হয়ে উঠছে।

শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯






মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পশ্চিমবঙ্গ -এ Associate Professor, Assistant Professor  এবং  Professor পদে নিয়োগ। 


অনলাইনে আবেদন করার শেষ সময়সীমা  1 st October, 2019.


বিস্তারিত তথ্যের জন্য www.wbut.ac.in এই ওয়েবসাইটে গিয়ে vacancies কলামে click করুন।



সেপ্টেম্বর মাসেই বেশ কিছু পোস্টে নিয়োগ হচ্ছে। খোঁজ মিলবে সেগুলির। বেশ কিছু পোস্টে Walk-In-Interview এর খবর রয়েছে।  




মানুষ গড়ার কারিগরদের সম্মান জানাতে সম্বর্ধনা দিল বিশ্ববিদ্যালয়   




ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ 

সমাজকে  সেই শিক্ষা যাঁরা দেন তারা হলেন শিক্ষক। এক কথায় বলা যায় মানুষ ও সমাজ তৈরির কারিগর হলেন শিক্ষকেরা। তাঁদের হাতেই তৈরী হয় ভবিষ্যতের দিকপালেরা। তাই সেই প্রণম্য ব্যক্তিদের অবদানকে শিরোধার্য করে রাখে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। তাঁদের অবদানকে কুর্নিশ জানাতে ১২ জন শিক্ষককে বিশেষভাবে সম্বর্ধিত করল মাকাউট। সেই তালিকায় ছিলেন মাকাউটের দুজন অধ্যাপক , মাকাউটের অনুমোদিত কলেজের ৫ জন অধ্যাপক এবং স্কুল কানেক্ট প্রোগ্রাম হয়েছে এ রকম ৫ টি স্কুলের ৫ জন শিক্ষককে। তাঁদের নিষ্ঠা এবং পড়ুয়াদের প্রতি বিশেষ অবদানেই জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষা শুধু মুদ্রা উপার্জনের মাধ্যম নয়শিক্ষা হল মনুষ্যতে উত্তরণের সিঁড়ি।ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের এর এই বাণী আজও সকলের মুখে ফেরে।

 অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র, রেজিস্ট্রার পার্থপ্রতিম লাহিড়ী,  উপদেষ্টা শুভব্রত রায়চৌধুরী , ফিন্যান্স অফিসার অত্রি ভৌমিক সহ অনেকে।   

শিক্ষক সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানের এক ঝলক। ..............











হরিণঘাটা ক্যাম্পাসের এক অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের সম্বর্ধনা জানানো হয়। এঁদের হাত ধরে আগামী সমাজ যেন আরো দূরে এগিয়ে যেতে পারে সেই আশাই রাখছে গোটা মাকাউট পরিবার।  


 
শ্রেণীকক্ষ 

ঘরে বসেই অংশ নাও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন লাইভ সঙ্গীত প্রতিযোগিতায়

  অনলাইন লাইভ সঙ্গীত প্রতিযোগিতা, ২০২৩     ব্যবস্থাপনায় : ম্যাকাউট আউটরিচ বিভাগ      মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যা...