এ বার আর একা নয়। স্থানীয় প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে গোটা রাজ্য জুড়ে প্রযুক্তি ও ম্যানেজমেন্ট কোর্স প্রচার শুরু করছে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্রর উদ্যোগে প্রযুক্তির নানা কোর্স ও তার সুফল গুলি এবার পৌঁছে যাবে সাধারণ মানুষের ঘরের অন্দরে। জীবনের আগামী দিনকে শক্ত ভিতের ওপর প্রতিষ্ঠা করতে বদ্ধপরিকর বিশ্ববিদ্যালয়।
ইতিমধ্যে হাওড়া পুরসভা ও বজবজ পৌরসভার সঙ্গে প্রাথমিক কথা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু জানা দরকার কেন এই উদ্যোগ?
কয়েক মাস আগে থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের সচেতন করার কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের মধ্যে এই বিষয়ে সচেতনতার খামতি থেকে যাচ্ছিল। সেই ঘাটতি পূরণ করতে এ বার স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে এই কাজ শুরু হচ্ছে।
কী ভাবে চলবে এই সচেতনতা শিবির?
স্থানীয় প্রশাসন এই শিবিরের দিন ও স্থান ঠিক করবে। সেখানে থাকবেন স্থানীয় সাধারণ মানুষ, পড়ুয়া ও তাদের অভিভাবকরা। মাকাউটের বিশেষজ্ঞরা সেখানে প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে বলবেন। উত্তর দেবেন প্রশ্নের।
সমাজ ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং সেক্ষেত্রে অপরিহার্য হয়ে উঠছে প্রযুক্তি। তাই যুব সমাজ ও সাধারণ মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণ খুবই জরুরী। সে কারণে উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র প্রযুক্তিকে শুধু পঠনপাঠনে সীমাবদ্ধ না রেখে সকলের সঙ্গে একাত্ম করতে চাইছেন। যত বেশি পড়ুয়া প্রযুক্তির সঙ্গে এক হবে ততই প্রযুক্তির আরও দ্রুত উন্নতি হবে।
মাকাউটের আশা, স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় এ রাজ্যের সর্বত্র প্রযুক্তির সক্রিয়ভাবে প্রসার ঘটানো যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্রর উদ্যোগে প্রযুক্তির নানা কোর্স ও তার সুফল গুলি এবার পৌঁছে যাবে সাধারণ মানুষের ঘরের অন্দরে। জীবনের আগামী দিনকে শক্ত ভিতের ওপর প্রতিষ্ঠা করতে বদ্ধপরিকর বিশ্ববিদ্যালয়।
ইতিমধ্যে হাওড়া পুরসভা ও বজবজ পৌরসভার সঙ্গে প্রাথমিক কথা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু জানা দরকার কেন এই উদ্যোগ?
কয়েক মাস আগে থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের সচেতন করার কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের মধ্যে এই বিষয়ে সচেতনতার খামতি থেকে যাচ্ছিল। সেই ঘাটতি পূরণ করতে এ বার স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে এই কাজ শুরু হচ্ছে।
কী ভাবে চলবে এই সচেতনতা শিবির?
স্থানীয় প্রশাসন এই শিবিরের দিন ও স্থান ঠিক করবে। সেখানে থাকবেন স্থানীয় সাধারণ মানুষ, পড়ুয়া ও তাদের অভিভাবকরা। মাকাউটের বিশেষজ্ঞরা সেখানে প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে বলবেন। উত্তর দেবেন প্রশ্নের।
সমাজ ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং সেক্ষেত্রে অপরিহার্য হয়ে উঠছে প্রযুক্তি। তাই যুব সমাজ ও সাধারণ মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণ খুবই জরুরী। সে কারণে উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র প্রযুক্তিকে শুধু পঠনপাঠনে সীমাবদ্ধ না রেখে সকলের সঙ্গে একাত্ম করতে চাইছেন। যত বেশি পড়ুয়া প্রযুক্তির সঙ্গে এক হবে ততই প্রযুক্তির আরও দ্রুত উন্নতি হবে।
মাকাউটের আশা, স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় এ রাজ্যের সর্বত্র প্রযুক্তির সক্রিয়ভাবে প্রসার ঘটানো যাবে।