মঙ্গলবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২০

বিশ্ব-বিজ্ঞানের শ্রেষ্ঠত্বের আসনে ম্যাকাউটের অধ্যাপক

 

বিশ্ব-বিজ্ঞানের শ্রেষ্ঠত্বের আসনে  

 ম্যাকাউটের অধ্যাপক  

 


মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়


আমেরিকার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি একটি তালিকা প্রকাশ করেছে, যেখানে বিভিন্ন শাখায় বিশ্বের সর্বাধিক প্রশংসিত বিজ্ঞানীদের সেরা দুই শতাংশের উল্লেখ করা হয়েছে। .জন আইওনিডিসের নেতৃত্বে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের দ্বারা তৈরি হয়েছে এই বৃহৎ ডেটাবেস। বিজ্ঞানের সব ক্ষেত্র মিলিয়ে বিশ্বের সেরা প্রকাশিত স্বীকৃত গবেষণাপত্রের নিরিখে তৈরি হয়েছে স্ট্যানফোর্ডের তালিকা। গবেষণাপত্র যে-জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, তার মান, গবেষণার মান এবং বার সেই গবেষণাপত্রেরসাইটেশনহয়েছে, তা দেখেই সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীকে স্থান দেওয়া হয়েছে সেরার তালিকায়। সম্পূর্ণ তালিকায় প্রায় ,৫৯,৬৮৩ জন ব্যক্তি রয়েছেন, যার মধ্যে ভারতীয় বিজ্ঞানী রয়েছেন প্রায় দেড় হাজার। আর সব থেকে খুশির খবর সেই তালিকাতেই রয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ম্যাকাউট) স্কুল অব কম্পিউটেশনাল সায়েন্সের ডিরেক্টর তথা কম্পিউটার সায়েন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক দেবাশিস দে। 

অধ্যাপক দেবাশিস দে

এছাড়াও তিনি অস্ট্রেলিয়ার 'দ্য ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া'- অ্যাডজাঙ্কট রিসার্চ ফেলো।  তিনি আইইইই- সিনিয়র সদস্য। সিএসআইর আজীবন সদস্য হওয়ার পাশাপাশি অধ্যাপক দে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অফ রেডিও সায়েন্স-এর সদস্য। পাশাপাশি তিনি ম্যাকাউটের সেন্টার অব  মোবাইল ক্লাউড কম্পিউটিংকে উন্নীত করেছেন।  

   

অধ্যাপক দেবাশিস দে ২০০২ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.টেক অর্জন করেন এবং ২০০৫ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে  পিএইচডি করেন (ইঞ্জিনিয়ারিং) ইউকে- স্কটল্যান্ডে হেরিওট-ওয়াট বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করার জন্য ভারত সরকারের বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিভাগ তাঁকে ভীষণ মর্যাদাপূর্ণ 'বয়েজ কাস্ট ফেলোশিপ' প্রদান করে।  তিনি 'দ্য ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া'-তে কাজ করার জন্য ২০০৮-২০০৯ সালে ডিইএসটি অস্ট্রেলিয়া দ্বারা 'এন্ডেভর ফেলোশিপ' পুরস্কার পেয়েছিলেন। তিনি ২০০৫ সালে নয়াদিল্লিতে এবং ২০১১ সালে বেলজিয়ামের ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অফ রেডিও সায়েন্স থেকে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে 'ইয়ং সায়েন্টিস্ট' পুরস্কার পেয়েছিলেন। তার গবেষণামূলক কাজের মধ্যে রয়েছে মোবাইল এজ কম্পিউটিং, ড্রোন টেকনোলজি, ন্যানোসেনসর, এআই ফর ক্লাউড এবং আইওটি। তিনি ৩০০ টিরও বেশি পিয়ার-পর্যালোচিত জার্নাল এবং ১০০ টি কনফারেন্স পেপারস প্রকাশ করেছেন। তিনি সিআরসি, স্প্রিংগার, নোভা, এলসেভিয়ারের ৮টি গবেষণার মনোগ্রাফ, ১২ টি বই, এবং পিয়ারসনে পাঁচটি পাঠ্যপুস্তক প্রকাশ করেছেন। তাঁর এইচ সূচক ২৮ এবং সাইটেশন ৪০০০।  তিনি জার্নাল আইইইই এসিসিইএসএসের একটি সহযোগী সম্পাদক এবং হাইব্রিড কম্পিউটেশনাল ইন্টেলিজেন্সের সম্পাদক।

 

সান ফ্রান্সিসকো বে এলাকায় অবস্থিত, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়টি আবিষ্কার এবং প্রশিক্ষণের একটি অন্যতম স্থান। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত, স্ট্যানফোর্ডের শ্রেষ্ঠত্বের ক্ষেত্রগুলি গবেষণা , কলা এবং ক্রিড়া সহ সাতটি স্কুল। স্ট্যানফোর্ডের অধ্যাপক, কর্মী এবং শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবন ও প্রয়োগের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে  স্বাস্থ্যের উন্নতি লক্ষ্য়ে কাজ করেন।

ধন্যবাদ

বুধবার, ১১ নভেম্বর, ২০২০

ভারতরত্ন মৌলানা আবুল কালাম আজাদ এর জন্মদিনে, তাঁর স্মরণে ম্যাকাউট

 

ভারতরত্ন মৌলানা আবুল কালাম আজাদ এর

জন্মদিনে, তাঁর স্মরণে ম্যাকাউট




দেশ স্বাধীন হয়েছে। কিন্তু সকলকে কীভাবে শিক্ষার আলোয় নিয়ে আসা যায়, কীভাবে দেশের প্রতিটি শিশুদের শিক্ষার এক সুতোয় বেঁধে ফেলা যায় সেটা নিয়ে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে ছিলেন তিনি।

 উচ্চশিক্ষার জন্য এক অভিন্ন বোর্ড গঠন, পঞ্চাশের দশকে দাঁড়িয়ে তিনি উপলব্ধি করেছিলেন প্রযুক্তি শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা। সব মিলিয়ে আজ থেকে সত্তর বছর আগে শিক্ষার রূপরেখা তৈরী করেছিলেন যিনি, আজ ১১ নভেম্বর শিক্ষা জগতের সেই প্রাণপুরুষ স্বাধীন ভারতবর্ষের প্রথম কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী তথা স্বাধীনতা সংগ্রামী ভারতরত্ন মৌলানা আবুল কালাম আজাদ-এর জন্মদিন।

১৮৮৮ সালের আজকের দিনে স্বাধীন ভারতের শিক্ষার দিশারী এই মানুষের জন্ম হয়। এই শুভ দিনে জাতীয় শিক্ষা দিবসে মহান মানুষকে বিনম্র শ্রদ্ধা জানান মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র মহাশয় সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী । 

মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র মহাশয়

ম্যাকাউটের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র মহাশয় বলেন , স্বাধীন ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রীর দেখানো পথে আমাদের সবাইকে চলতে হবে। সত্তর-আশি বছর আগেই শিক্ষা সম্পর্কে তাঁর যে উপলব্ধি ছিল তা অবিস্মরণীয়। স্কুলশিক্ষা এবং উচ্চশিক্ষার প্রতি তিনি সমান ভাবে যত্নবান হওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। প্রযুক্তিবিদ্যা যে কতটা প্রয়োজনীয় তিনি বহুকাল আগেই সেটা বলে গিয়েছেন। তাঁকে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।     

 



সেই উপলক্ষ্যে দিন সন্ধ্যায় অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ম্যাকাউট। গত অক্টোবর থেকে চলে আসা অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতার একদম শেষ পর্যায়ে আমরা চলে এসেছি। সপ্তম অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের বিভাগের ফাইনাল আজ অনুষ্ঠিত হল।  সেখানে যোগ দিয়েছিল জন পড়ুয়া। নিউ ব্যারাকপুর কলোনি বয়েজ হাইস্কুলের অরিন্দম সাহা, যাদবপুর বিদ্যাপীঠের তৃণাঞ্জনা দত্ত দেবস্মিতা দাস , গয়েশপুর কিশলয় বিদ্যালয় হাইস্কুলের সাগ্নিল দত্ত, রাজলক্ষ্মী কন্যা বিদ্যাপীঠের দেবস্মিতা ভৌমিক এবং নিউ ইন্ট্রিগ্রেটেড গভর্নমেন্ট স্কুল ক্যানিং এর নবনীতা দাস। 

 

কুইজ কন্টেস্ট এর শুরুতেই ভারতরত্ন মৌলানা আবুল কালাম আজাদ সম্পর্কে পড়ুয়াদের জানান ম্যাকাউটের স্কুল কানেক্ট দলের আহ্বায়ক . শুভব্রত রায়চৌধুরী মহাশয়। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে এবং আধুনিক শিক্ষায় এই প্রাণপুরুষের অবদান সম্পর্কে বলেন তিনি।

কুইজ মাস্টার তথা ম্যাকাউটের সহ নিবন্ধক অনুপ কুমার মুখোপাধ্যায় কুইজ পরিচালনা করেন .


...................................................................................................................................................................................

শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২০

স্কুল পড়ুয়াদের (সপ্তম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী) জন্য রাজ্য স্তরের অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতা

 স্কুল পড়ুয়াদের (সপ্তম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী) জন্য রাজ্য স্তরের অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতা 


আয়োজক : মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় 


মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়


প্রতিযোগিতার তারিখ : ৩১ অক্টোবর এবং ১ নভেম্বর , ২০২০

আবেদন জানানোর শেষ তারিখ : ২৮ অক্টোবর , ২০২০ 


মাধ্যম : .Google Meet 



মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র


চলমানতাই জীবন। পথ চলার সময় কোনও কারণেই থেমে গেলে সার্বিক অগ্রগতি স্তব্ধ হয়ে যায়। 

সে কারণে মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বা ম্যাকাউট এর মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্রের পরামর্শ,পড়ুয়াদের সব সময় নিজেদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ দেওয়ার জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হয়। এর আগে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ম্যাকাউটের স্কুল কানেক্ট টিম বিভিন্ন  ভাবে স্কুল পড়ুয়াদের ভিতরে থাকা প্রতিভাকে বিকাশ করার জন্য পদক্ষেপ করেছে। এবারে উপাচার্য মহাশয়ের পরামর্শে রাজ্য স্তরের অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করল ম্যাকাউট। আগামী ৩১ অক্টোবর এবং ১ নভেম্বর, ২০২০ দুদিন এই প্রতিযোগিতা চলবে। সপ্তম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়ারা  এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে .  রাজ্যের বিভিন্ন স্কুল থেকে প্রচুর  সংখ্যক পড়ুয়ারা এতে যোগ দিচ্ছেন। পুরোটাই হবে Google Meet এর মাধ্যমে। প্রত্যেক অংশগ্রহণকারীকে ম্যাকাউটের তরফ থেকে শংসাপত্র দেওয়া হবে।  প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারীকে দেওয়া হবে বিশেষ অভ্যর্থনা।  তাদের ছবি প্রকাশ করা হবে ম্যাকাউটের ফেসবুক পেজে এবং ব্লগে।  কোভিড পরিস্থিতির পরিবর্তনের পরে ম্যাকাউটের হরিণঘাটা ক্যাম্পাসে বিশেষভাবে অভ্যর্থনা জানানো হবে তাদের। 

এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য নিচে দেওয়া তথ্যগুলি পাঠাতে হবে .... 


১. প্রতিযোগির নাম 

২. ঠিকানা 

৩. ফোন নম্বর

৪. ইমেল 

৫. কোন শ্রেণীতে পড়ে 

৬. স্কুলের নাম 

৭. নিচে দেওয়া যে কোনও একটি তথ্য পাঠান 

স্কুলের পরিচয়পত্র / বিগত বছরের মার্কশিট / রেজিস্ট্রেশন কার্ড বা Admit কার্ড 

এখানে পাঠান  

schoolconnectmakaut19@gmail.com 

অথবা

whats app Number - 8240057538, 9830884081


অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতা  যে সমস্ত বিষয়ে  প্রশ্ন হবে 

১. ভারতের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি 

২. সাধারণ বিজ্ঞান 

৩. খেলা 

৪. সাম্প্রতিক ঘটনা 

৫. কোভিড ১৯ সম্পর্কে 

একাধিক রাউন্ডে প্রতিযোগিতার পর শেষে ফাইনাল রাউন্ড হবে। ...

দর্শকরা ইউ টিউব চ্যানেলে সরাসরি দেখতে পাবেন

আগামী দিনেও  যোগ ব্যায়াম বা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অনলাইনে বিতর্কসভার আয়োজন করা হবে।      



       






ধন্যবাদ 

শনিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২০

ম্যাকাউট চিত্রমঞ্জরী

 

ম্যাকাউট চিত্রমঞ্জরী

 

(স্বল্প দৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র উৎসব)

 




গৃহবন্দি দশায় ছাত্রছাত্রীদের নিজেদের মধ্যে থাকা না দেখা প্রতিভাকে খুঁজে বের করতে উদ্যোগী হয়েছিল মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। তাই রাজ্যের সমস্ত স্কুল ছাত্রছাত্রীদের এক সারিতে নিয়ে আসার যে চেষ্টা শুরু হয়েছিল তা সফল হয়। বার ম্যাকাউটের ছাত্রছাত্রীদের প্রতিভার  কর্মকান্ড প্রকাশ্যে আসতে চলেছে। 

 

মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র মহাশয়

বর্তমানে করোনা সারা বিশ্বে ত্রাসের সৃষ্টি করেছে। দীর্ঘদিন যাবৎ প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ। ছাত্র-ছাত্রীরাও গৃহবন্দি দশা কাটাচ্ছে। ম্যাকাউট তার ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহ দেওয়ার উদ্দেশ্যে, ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে একটি নতুন মঞ্চের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। ম্যাকাউট এর ছাত্র-ছাত্রীরা এই গৃহবন্দি দশায় নিজেদের মুঠোফোনেই তৈরি করে ফেলেছে স্বল্পদৈর্ঘ্যের বিভিন্ন সিনেমা। সুপ্ত প্রতিভাকে বাইরে বের করে আন্তে সচেষ্ট হয়েছে পড়ুয়ারাও। ম্যাকাউট এবং বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড যৌথ উদ্যোগে এক স্বল্পদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করেছে।


 

মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়


‘ম্যাকাউট চিত্রমঞ্জরী শিরোনামে আগামী ২৬শে অক্টোবর থেকে শুরু হবে এই চলচ্চিত্র উৎসব। বর্তমানে মূল ধারার কলাকুশলীরাও গুরুত্ব সহকারে সমানভাবে স্বল্পদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্রে অভিনয় করে চলেছেন। স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মাধ্যমে খুব কম সময়ে দর্শকদের মনে প্রভাব ফেলা যায়। ফলে সমাজের উদ্দেশে যে কোনও বার্তা কিংবা বিষয়বস্তু সুন্দর ভাবে তুলে ধরা যায়। আগামী ২৬শে অক্টোবর থেকে চলচ্চিত্র উৎসবটি দেখার জন্য নিয়মিত বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইড-এর পোর্টালে চোখ রাখুন।

 

 ইতিমধ্যেই গত অক্টোবর অনলাইনে এক অনুষ্ঠান হয়। গত এপ্ৰিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলের যে সমস্ত ছাত্রছাত্রীরা পাঠ্যক্রম বহির্ভূত যে সমস্ত কাজ করেছে সেগুলির মধ্যে কয়েকটির প্রদর্শনী হয়। সেখানে রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলের ১৪০ জন ছাত্রছাত্রী যোগ দেয়। তাদের উৎসাহ দেন ম্যাকাউটের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক সৈকত মৈত্র মহাশয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ম্যাকাউটের অন্য বিশেষজ্ঞরা। এবার ম্যাকাউটের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের জন্য এই উৎসব।      

 

ধন্যবাদ

ঘরে বসেই অংশ নাও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন লাইভ সঙ্গীত প্রতিযোগিতায়

  অনলাইন লাইভ সঙ্গীত প্রতিযোগিতা, ২০২৩     ব্যবস্থাপনায় : ম্যাকাউট আউটরিচ বিভাগ      মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যা...